দপতা ঈশ্ বর Capstone Module 6, Bengali Edition
/ 1 9 9
পিতা ঈশ্বর
মুসলিম, হিন্দু এবং ব�ৌদ্ধদের প্রাসঙ্গিকরণ (ক্রমশ)
চেন্নাইতে (তৎকালন মাদ্রাস), ভারতের ৮০ জন হিন্দু ও মুসলিম পরিবারদের সাথে সাক্ ষত করেছিলেন। হ�োফার জানতে পারলেন যে এই ধরণের বিশাল সংখ্যক পরিবার আছে, যারা কখনও বাপ্তিস্ম গ্রহণ করেননি অথবা ক�োন মণ্ডল য�োগদান করেননি, প্রকৃতপক্ষ যাদের খ্রীষ্টর সাথে একটা গভর সম্ পর্ক আছে এবং তারা আকুল হৃ দয়ে প্রার্থনা করে এবং ঈশ্বরের বাক্য অধ্যয়ন করে। হ�োফার বলেছেন যে বেশরভাগই বাপ্তিস্ম নিতে চান, কিন্তু এমন বাপ্তিস্ম তারা দেখেনি যা একটি মণ্ডলর কার্যকার সদস্য হওয়ার সাথে এক নয়। বিভিন্ন মানুষের সাক্ষৎকার এবং পরিসংখ্যান বিশলেষণের একটি বিস্তৃত প্রক্রিয়ার পরে তার উপসংহার হল যে মাদ্রাসে ২০০,০০০ হিন্দু ও মুসলিম আছে যারা শুর উপাসনা করে – এই সংখ্যা সেই শহরের ম�োট খ্রীষটিয়ানদের সংখ্যার সমান! এটা লক্ ণয় যে ২০০ বছর আগে, উইলিয়াম ক্যারি শুর হিন্দু অনুসরণকার র “খ্রীষটিয়ান হিন্দু” হিসেবে উললেখ করেছিলেন। স্ পষ্তই এটি ভারতয়দের মনের (এবং সম্ভবত উইলিয়াম ক্যারির মনের) হিন্দু হওয়া এবং ভারতয় হওয়ার মধ্যে দৃঢ় সংয�োগের কারণ হয়েছিল (ব্যুৎপততিগতভাবে ভারত শব্দটি হিন্দিয়া থেকে এসেছে – যার অর্থ হিন্দুদের দেশ)। হিন্দুদের একেশ্বরবা বিশ্বাসের কাছাকাছি হওয়ার পরিবর্ তে, এটি ঠিক বিপরত: অনুগা রা যেক�োন�ো সংখ্যক দেব-দেবর পূজা করতে পারে। দেখা যাচ্ছ যে এই উন্মু কতা একচেটিয়াভাবে বাইবেলের ঈশ্বরকে এক সত্য ঈশ্বর হিসাবে উপাসনা করার সুয�োগ দেয় (যিহ�োশূয় ২৪:১৪ ১৫ পদের যিহ�োশূয়ের কথাগুলি লক্ ষ্ করু ন)। ১৯ শতকের গড়ার দিকে, ভারতয় সুসমাচার প্রচারক সাধু সুন্দর সিং হিন্দুদের মধ্ যে শুর অনুসার র লুকান�ো দলে ছুটে যান। যখন তিনি বেনারসে সুসমাচার প্রচার করেছিলেন, তখন তার তারা তাকে একজন হিন্দু পবিত্র ব্যক্ তর কথা বলেছিলেন যিনি একই বিষয়ে প্রচার করেছিলেন। সিং ল�োকটির বাড়িতে রাত কাটিয়েছিলেন এবং তার দাবগু লি শু নেছিলেন যে তার এই ধরণের হিন্দু চিন্তাধারা বহু পূর্ বে প্রেরিত থ�োমার দ্বরা প্রতিষ্ঠত হয়েছিল এবং এখন তার সদস্য সংখ্যা প্রায় ৮০,০০০। সিং পরে তাদের উপাসনা (আরাধনা, প্রার্থনা, বাপ্তিস্ম এবং প্রভুর ভ�োজ) পর্যবেক্ণ করেছিলেন যা এমন জায়গায় অনুষ্ঠত হত যেগুল�ো দেখতে হিন্দু মন্দিরের মত�ো, কিন্তু সেখানে ক�োন মূর্ তি নেই। “সুন্দর যখন তাদের ব�োঝান�োর চেষ্ট করেছিলেন যে তাদের খ�োলাখুলি ভাবে নিজেদের খ্রীষটিয়ান হিসাবে ঘ�োষণা করা উচিৎ, তখন তারা তাকে আশ্বস্ত করেছিলেন যে তারা গ�োপন শিষ্য হিসাবে আরও কার্যকর উপায়ে কাজ করছে, কিন্তু সেই দিনের প্রস্তুতির জন্য ল�োকদের মনকে প্রস্তুত করছে, যখন খ�োলাখুলি ভাবে শিষ্যত্ব অনুশলন করা সম্ভব হবে” (ডেভি ১৯৫০:৮০)। সম্প্রতি, আমরা ব�ৌদ্ধদের মধ্ যে ঈশ্বরের করছে এমন একজন ব্যক্ তর সাথে সাক্ ষৎ করেছি, যাদের মধ্ যে সংস্কৃতি এবং ধর্ মের অত্যন্ত উচ্চ সংমিশ্রণ রয়েছে। আমার কাছে আশ্ চর্যর বিষয় ছিল যে তিনি খ১ – খ৬ ধারাবাহিকতাকে নিয়ে ব�ৌদ্ধধর্ মের সংস্কৃতি অনুযায় অভিয�োজিত করেছিলেন। যদিও ব�ৌদ্ধধর্ মের অভ্যন্তরে সুসমাচারের বিকাশ অসম্ভব বলে মনে হয়, তবে কি এরকম লক্ লক্ ব�ৌদ্ধ থাকতে পারে না যারা নামমাত্র বিশ্বাস এবং যারা শুধুমাত্র জন্ ও জাতয়তার কারণে ব�ৌদ্ধ? যেমন ক্ রাফট্ বলেছেন (১৯৯৬:২১২-২৩১), যখন সত্ যিকারের আধ্যাত্মি অনুগত্য বনাম আনুষ্ঠানি ধর্ মের এই ন ি উপলব্ধি করা হয়, “আমরা ইহু
Made with FlippingBook flipbook maker