রাইফ ফর হােভ : Ripe for Harvest, Bengali-Standard Edition
122 • রাইপ ফর হা ্ ভে স্ট
এটি এমন একটি প্রধান বিষয় যা আমাদের খ্রীষ্ানদের জীবনধারা থেকে উধাও হয়ে গেছে। খ্রীষ্শ্বসীরা তাদের স্বাধীনতার বিষয়ে ম�োটেই সচেতন নয় যে, তারা কি স্বাধীন না কি পরাধীন, এ ব্যাপারে তাদের ক�োনরূপ দুশচিন্তাও নেই। আমার দৃষ্টিক�ণ থেকে এটি খুবই সাধারণ একটি বিষয়, যেটি খ্ষ্টী জীবনের নির্ীবতা, অর্ প্রকাশজনিত অভাব, সমাজের উপর এর প্রভাব বিস্তরের ব্যর্তা প্রভৃতিকে ব্যাখ্য করে থাকে। ভালবাসা ও পরিচর্া কাজগুল�ো বহুগুণে বৃদ্ধ পেতে পারে, ন্যায়বিচার চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং বিশ্বসকে প্রকাশ করা হতে পারে, কিন্তু স্বাধীনতা ছাড়া এর ক�োনটিরই ক�োন গুরুত্ব থাকে না। ~ জ্যাকুইস ইল্লূল। দ্য এথিকস্ অব ফ্রডম। জিয়�োফ্রের ডবলিউ কর্তৃ ক অনূদিত। গ্র্যন্ড র্যাডস্ : ইয়ার্ম্যন্স, ১৯৭৬, পৃষ্ঠ নং ১০৪-১০৫।
স্বাধীনতা ”যেখান থেকে পাওয়া যায়” I . স্বাধীন জীবন: মিসরের দাসত্ব থেকে বের হয়ে আসা- খ্রীষ্ট আমরা যা থেকে মুক্: সন্ন্যাস বা তপস্যাব্রত, বিচারকাজ, আইনসর্স্বতা, ঐতিহ্ বা প্রথা এবং আচ্ন্নকরণ ্
ও আরাধ
গালাতীয় ৫:১ পদ- “খ্রী আমাদের স্বাধীন করেছেন যেন আমরা স্বাধীন থাকতে পারি। সেইজন্য ত�োমরা স্থর থাক, যেন কেউ আবার ত�োমাদের দাস বানাতে না পারে।”
১পিতর ২:১৬ পদ- “স্বাধীন ল�োক হিসাবে জীবন কাটাও, কিন্তু দুষ্তা ঢাকবার জন্য সেই স্বাধীনতা ব্যবহার ক�োর�ো না। তার বদলে ঈশ্রের দাস হিসাবে জীবন কাটাও।”
খ্রীষর রক্তর দ্বরা নতুন চুকতির মাধ্যমে আমরা এখন ঈশ্রের দিকে অগ্সর হই এবং অনুগ্রহেত খ্রী যীশুতে বিশ্বস দ্বরা আমরা তাঁর সাথে আমাদের সম্প র্ কক টিকিয়ে রাখি এবং আমরা আমাদের নিজস্ব পথে পিতা ঈ্্বরের সাথে সম্পর্ত থাকার কিংবা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠর বিষয়টি অনুসন্ধান করা থেকে আমরা স্বাধীনভাবে সংস্থাপত। ক. আমরা সন্ন্যাসব্রত থেকে স্বাধীন: এটি নির্র করে ব্যকতিগত নিয়মশৃঙ্লা, ভকতিমূলকভাবে উৎসর্ীকরণ এবং ঈশ্রের সাথে আমাদের সম্প র্ তৈরী ও তা টিকিয়ে রাখার জন্য আমাদের দেহকে অস্বীকার করা। ১, নীতিবাক্য: ভকতিমূলক নিয়ম-শৃঙ্লার পরিমাণ যা-ই হ�োক না কেন কিংবা নিজেকে অস্বীকার করার মত�ো ঘটনা যা-ই ঘটুক না কেন, এর ক�োনটিই আমাদের নিজেদেরকে ঈশ্রের কাছে গ্রাহ্ীয় করে না। কলসীয় ২:২০-২৩ পদ- “খ্রীষর সাথে মৃত্যুবরন করে ত�োমরা যখন জগতের নানা রীতিনীতির কাছ থেকে দূরে সরে এসেছ, তখন জগতের ল�োকদের মতই ত�োমরা কেন আবার জগতের নিয়মের অধীন হচ্ছো? যে সব জিনিস ব্যবহার করতে করতে নষ্ হয়ে যায় সেই সব জিনিসের বিষয়ে এই রকম নিয়ম আছে- ধ�োর�ো না, খেয়�ো না, ছু ঁ য়�ো না ।এই সব নিয়মত�ো কেবল মানুষের দেওয়া আদেশ ও শিক্ষ। এই সব নিয়মগুল�ো দেখতে মনে হয় বেশ জ্ঞাে পূর্, কারণ কি করে উপাসনা করা যায়, কিভাবে নিজেদের
প্রসঙ্গ মূল্যব�োধ/দর্ন প্রস্তুত করা শুরু বা আরম্ভ করা সমবেত বা একত্রিত করা তত্ত্বধান স্থনান্তর বা পরিবর্ন সময়সূচী/সন
Made with FlippingBook Ebook Creator