রাইফ ফর হােভ : Ripe for Harvest, Bengali-Standard Edition

196 • রাইপ ফর হা ্ ভে স্ট

এই পরামর্ দেন যে, “শহুরে গরীব” এরূপ শব্ বা পদটি শহুরে ল�োকদের ক্ষেত্র অন্যান্য শব্গুল�োর সাথে আরও বেশী সংবেদনশীলভাবে প্রতিস্থাপত হওয়া উচিত, এর বিকল্প বাক্যাংশটি “বঞ্চিত” কিংবা “অর্নৈতিকভাবে নিপীড়িত” এরূপ হওয়ার পরামর্ দেন। আবার কেউ কেউ এমনও পরামর্ দিতে পারেন যে, খ্রী যাদের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন সেই সব ল�োকদের ক্ষেত্র শ্রেণী বা গ�োত্রভেদে ভাষার ভিত্তিতে নানা ধরনের পার্ক্য করা একেবারেই সঠিক নয়, এবং এগুল�ো কেবলই তাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্ট করে থাকে। যখন এগুল�ো এবং এর সাথে সম্পর্ত যুকতিগুল�োর কিছু কিছু বৈধতা থাকে, বিশেষ করে তাদের জন্য যারা এই ধরনের বাক্যাংশ অসংবেদশীলভাবে ব্যবহার করে ও সুস্ ও স্বাভাবিক আচরণ বজায় না রেখে চিন্তাভাবনা করে, তাদের কেউ-ই পৃথক কিংবা একত্রিত করতে পারে না, তারা কার্তঃ এই পদটি ব্যবহার করার মধ্য দিয়ে নিজেরাই এই পদটির সঠিক ব্যবহারকে অয�োগ্য করে ত�োলে। চার দশকেরও কিছু বেশী সময় ধরে একটি জাতীয় মিশন সংস্থ হিসেবে ওয়ার্ল্ ইম্প্যক্ট খুবই জ�োরের সাথে তার লক্ষ্যস্ত জনগ�োষ্ঠীক সনাক্ করেছে যারা নগর বা শহুরে বাস করে এবং আর্-সামাজিকভাবে দুর্ল বা গরীব। আমরা এই দৃষ্টিক�ণ থেকেই “নগর বা শহুরে গরীব” এই ভাষাটি ব্যবহার করি যেটি নগর বা শহরের জনগ�োষ্ঠ ও গরীবদের প্রতি ঈশ্রের অঙ্গকারের উপর পবিত্র শাস্ত্র শিক্ষ দ্বরা অবহিত করা হয়েছে। আমেরিকার যুক্রাষ্ট্ দারিদ্র্য সীমার মাত্রার ঊর্ধ্গতি অব্যাহত রয়েছে। যাবতীয় তথ্-উপাত্তের উপর ভিত্তি করে ২০১০ খ্ষ্টাদে দারিদ্র্য সীমার মাত্রা বা হার ১৫.১ ভাগে উন্নীত হয় যেখানে ২০০৯ খ্ষ্টাদে ছিল ১৪.৩ এবং ২০০৮ খ্ষ্টাদে ছিল ১৩.২ ভাগ। গবেষণাবিদদের মতামত অনুসারে শহরে বসবাসকারী ল�োকদের মধ্যে ২০১০ খ্ষ্টাদে গরীবদের সংখ্য ছিল ৪৬.২ মিলিয়ন যেখানে এই সংখ্য ২০০৯ খ্ষ্টাদে ছিল ৪৩.২ মিলিয়ন, দারিদ্র্যের এই ধারা ১৯৯৩ খ্ষ্টাব থেকে চলে আসছে (আরবান ইনস্টিটিউট, আনইমপ্লয়মেন এন্ড রিকভারী প্রজেক্ট, সেপ্টম্বর ১৩, ২০১১ খ্র)। খারাপ চাকরীর বাজার, বেকারত্বের উচ্চমাত্রা, দারিদ্র্যের মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধ প্রভৃতি বিষয়গুল�ো অতি নাটকীয়ভাবে শহুরে সমাজ বা সম্প্রদায়গুল�োর উপর বিশেষ প্রভাব বিস্তর করায় আক্ষরকভাবেই হাজার হাজার পরিবারের আয় দ্রুত হ্রস পায় এবং বেঁচে থাকার জন্য ম�ৌলিক চাহিদা বা উৎসগুল�োর কমতি দেখা দেয়। ওয়ার্ল্ ইম্প্যক্ট এর সময় এবং সুসমাচার প্রচারে মন�োনিবেশ, গঠন করা সহ সেই সব সম্প্রদায় যেগুল�োতে অর্নৈতিক মন্দ, সন্ত্রাস, অপরাধ, ভেঙ্গ যাওয়া পরিবার, হতাশা, সর্ বে াপরি যেগুল�ো দারিদ্র্য ও হতাশা বয়ে এনেছে তাদের মধ্যে সুসমাচার প্রচার কাজে মন�োয�োগ প্রদান, তাদেরকে তুলে আনা বা গঠন করা ও ক্মতায়িত করার উপর বিশেষভাবে আল�োকপাত করে। আমরা কেবলমাত্র জনগ�োষ্ঠীক সুস্পষ্টাবে সনাক্ বা চিহনিত করার জন্যই “শহুরে গরীব” পদটি ব্যবহার করি না যেটি আমরা ঐতিহাসিকভাবে বলে থাকি। এছাড়াও আমরা এই পরিভাষাটি পবিত্র শাস্ত্ উল্লেিত গরীব বা অভাবী মানুষের ভবিষ্যদ্বণীমূলক অর্ থে র জন্যও ব্যবহার করে থাকি। পবিত্র শাস্ত্র পুরাতন ও নতুন নিয়মের বহু অনুচ্ছেদর মধ্যে ঈশ্রের সাথে সম্পর্ত বা গরীবদের বিষয়ে ঈশ্রের উদদেশ্যগুল�ো প্রকাশ করা হয়েছে। সেই সব শাস্ত্রাং দেখান�ো হয়েছে যে, যাদের ক্মতা বা শকতি কম, প্রয়�োজনীয় উপাদান, অর্ বা টাকা-পয়সা অথবা জীবনের প্রয়�োজনীয় বিষয়গুল�োর অভাব বা কমতি রয়েছে তাদের জন্য ঈশ্রের একটি আলাদা চিন্তাভাবনা রয়েছে। গরীব ও তাদের সমস্ দল বা গ�োষ্ঠ ও সহয�োগীদের সাথে সম্পর্ত বিষয়টি ঈশ্র তাঁর চুকতির মধ্যে প্রকাশ করেছেন। এটি স্পষ্ যে, পুরাতন নিয়মে দল বা গ�োষ্ঠগুল�োকে বিভক্ করে গরীবদের অন্তর্ ভু ক্ করা হয়েছে যাদের মধ্যে রয়েছে অনাথ, বিধবা, দাস/দাসী ও নির্াতীতরা (লক্ষ্ করুন- দবিতীয় বিবরণ ১৫; রূৎ; যিশাইয় ১ অঃ)। যারা শ�োষিত ও দারিদ্র্য অসহায়ত্বের কারণে অরকষিতদের মত�ো সুয�োগ গ্হণ করে তারা বিচারের মুখোমুখি হবে এবং গরীবদের পক্ষ ঈশ্রের ল�োকদের মত বিশ্মানের ন্যায়বিচার, দয়া ও করুণা ভ�োগ করবে।

দলীয় অ

প্রসঙ্গ মূল্যব�োধ/দর্ন প্রস্তুত করা শুরু বা আরম্ভ করা সমবেত বা একত্রিত করা তত্ত্বধান স্থনান্তর বা পরিবর্ন সময়সূচী/সন